ভ্রমণচিত্রের কাজ করতে যাওয়া সি`নহা ও তার সঙ্গীদের সাজানো হয় ডা`কাত। টে`কনাফ পু`লিশের মা`মলার এজাহারে দেয়া সা`ক্ষীদের বক্তব্যের সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বাস্তবতার। বেরিয়ে আসছে কিভাবে শিখিয়ে পড়িয়ে নেয়া হয় সাক্ষ্য। অভিযোগ উঠেছে সাক্ষীদের সাদা কাগজে সই করিয়ে নেয়ারও।জাস্ট গো ইউটিউব চ্যানেলের জন্য করা ভিডিওতে যে কণ্ঠ শুনতে পাওয়া যায় তা সাবেক মেজর সিনহার।





গত ৩১ জুলাই কক্সবাজার টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের শামলাপুর চেকপোস্টে `পু`লিশের গু`লিতে চি`রতরে স্তব্ধ হয়েছেন তিনি। আর ফু`লকুমারীর মতো ঘুরে বেড়ানো মেয়েটি একই ঘটনার কক্সবাজার কারাগারে বন্দী। সি`নহা মোহাম্মদ রাশেদ খান এবং শিপ্রা দেবনাথ নওগাঁর আ`লতাদিঘীকে এমন অ`ভিনবভাবে তুলে ধরতে চেয়েছিলেন ইউটিউব চ্যানেল জাস্ট গোতে।





কক্সবাজারের সৌন্দর্য তুলে ধরতে তার শেষ শুটিং ছিল মা`রিশবুনিয়ায়।পু`লিশের এজাহারে বলা হয়েছে কমিউনিটি পু`লিশিং-এর সদস্য নুরুল আমিন ছোট ছোট টর্চলাইট জ্বা`লিয়ে পাহাড়ে কয়েকজন ডা`কাতকে হাঁটতে দেখেছেন। তবে নুরুল আমিন জানিয়েছেন, তিনি কমিউনিটি পু`লিশ নন। এছাড়া তিনি আলো দেখেছেন একটি।নুরুল আমিন বলেন, আমি ফোন দিয়ে জানিয়েছি, এখানে পাহাড়ে লাইট দেখা যাচ্ছে। মোবাইলের পাওয়ারের মত। ভয় লাগছে।





এজাহারে আরো বলা হয়েছে মাইনুদ্দিন নামে এক যুবক তাদেরকে জানান, পাহাড় থেকে এক ব্যক্তি সেনাবাহিনীর পোশাক পরে নেমে এসে এলাকাবাসীকে অ`স্ত্র উঁচিয়ে ধাওয়া করে। খোদ মাইনুদ্দিন বলছেন, এমন কোন ঘটনা ঘটেনি। বরং থানায় ডেকে নিয়ে এমন কথা বলতে হবে বলে শিখিয়ে দেয়া হয়।মাইনুদ্দিন বলেন, চোখে আলো পড়ার পর আমাকে একটু বকা দিয়েছে, কিন্তু কোন অস্ত্র দেখিনি।পু`লিশের মামলার





অন্যান্য সাক্ষী বলছেন, তাদের সবার কাছ থেকে সাদা কাগজে সই রেখেছে পু`লিশ।একজন বলেন, আমরা মাইকিং করেছি, কিন্তু আমি থানায় যেতে চাইনি। আমাকে জোর করে নিয়ে গেছে।আরেকজন বলেন, আমাদের ৫-৬ জনকে জোর করে নিয়ে গেছে। সাদা ও কিছু লেখা কাগজে সাইন নিয়ে গেছে।পু`লিশের ব`ক্তব্য বা`নোয়াট বলেও অভিযোগ তাদের।




